পরিবারতন্ত্র থেকে মুক্ত হতে পারায় ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রীকে, এবং গার্মেন্টস প্রসঙ্গ


‘প্রথম সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হানিফের নামে হবে ফ্লাইওভার’- কালের কণ্ঠ, ২৩ জুন ২০১০

১. পরিবারতন্ত্র থেকে মুক্ত হতে পারায় ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রীকে

ঢাকার যাত্রাবাড়ি-গুলিস্তান ফ্লাইওভারের নির্মাণকাজের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘মোহাম্মদ হানিফ ঢাকার প্রথম নির্বাচিত মেয়র। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার সময় তিনি আমাকে ঘিরে রেখেছিলেন। আমার গায়ে গ্রেনেডের যেসব স্প্লিন্টার লাগার কথা ছিলো, সেগুলো তার গায়ে বিধেছিল। গ্রেনেড হামলার সেই দুর্যোগময় মুহুর্তে তিনি আমাকে ছেড়ে যাননি।সবচেয়ে বড় কথা হলো, সরাসরি ভোটে প্রথম মেয়র নির্বাচিত হওয়ার কারণেই হানিফের নামে এই ফ্লাইওভার নামকরণের প্রস্তাব দেব।’

রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী এই ঘোষণা দিলে করতালি দিয়ে সবাই তাকে সমর্থন জানান।

‘মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভার’ একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও বৃহত নির্মাণ প্রকল্প। দৈর্ঘ্যের দিক থেকে এই ফ্লাইওভারটি যমুনা নদীর উপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতুর প্রায় দ্বিগুণ এবং নির্মাণ ব্যয়ের দিক থেকে তিনভাগের এক ভাগ। চার লেনবিশিষ্ট ৯ কিলোমিটার দীর্ঘ এই ফ্লাইওভারটি নির্মাণে ব্যয় হবে এক হাজার ৩৫০ কোটি টাকা। এই ধরনের একটি ব্যয়বহুল প্রকল্পের নাম প্রধানমন্ত্রী ইচ্ছে করলেই তার পরিবারের যেকোনো সদস্যদের নামে হতে পারতো। যেমনটা অতীতে এদেশে হয়েছে। বিএনপি-র আমলে জেনারেল জিয়া কিংবা খালেদা জিয়ার নামে কিংবা আওয়ামী লীগের আমলে শেখ ‍মুজিব কিংবা তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী তেমনটা ইচ্ছে করেননি।

প্রধানমন্ত্রী এতো বড় একটি প্রকল্পের নাম তার নিজের কিংবা পরিবারের সদস্যদের বা নিজ পরিবার থেকে কারো নামে না দিয়ে যে উদারতা ও দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন সেটি আগামী দিনগুলোতে বহাল থাকবে তেমনটিই আমরা আশা করতে পারি। সেসঙ্গে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রস্তাব রাখতে চাই, এদেশের বড় বড় স্থাপনাগুলোর নাম স্বাধীনতা যুদ্ধের বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম ও বীর প্রতীকদের নামে রাখার জন্য। এতে করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সবসময় জাগরুক থাকবে।

২. গার্মেন্টস প্রসঙ্গ

‘পোশাক কারখানার সঙ্কট নিরসনে চার সাংসদকে দায়িত্ব’- প্রথম আলো, ২৩ জুন ২০১০

‘সরকারি চাপে বন্ধ গার্মেন্টস আজ খুলছে’- নয়া দিগন্ত, ২৩ জুন ২০১০

আজকে প্রায় সবগুলো জাতীয় দৈনিকের প্রথম পাতার শীর্ষ সংবাদ ছিলো গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির শ্রমিক অসন্তোষ ও এ সংক্রান্ত বিষয়াদি। একমাত্র দৈনিক নয়া দিগন্ত এই সংবাদটি কম গুরুত্ব দিয়ে পেছনের পাতায় ছাপিয়েছে। তাদের লিড নিউজ ছিলো ‘দেবে যাচ্ছে ঢাকা’।

বেতন বৃদ্ধির দাবীতে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিগুলোর উত্তাল হয়ে উঠার বিষয়টি বেশি করে শুরু হয়েছে ২০০৭ সালের শেষ ভাগে। এটি কেন এনিয়ে নানা মুনির নানান মত রয়েছে। সেনাবাহিনী সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে অনেককে বলতে শুনেছি বিদেশী মদদে এমনটা হচ্ছে। কিন্তু সেই বিদেশী কারা তা আজতক উদঘাটিত হলো না। এদিকে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির শ্রমিক অসন্তোষও বজায় আছে। অনেকভাবেই শ্রমিক অসন্তোষের ব্যাখ্যা দেয়া যায়। আমি শুধু কয়েকটি প্রশ্ন তুলে ধরতে চাই:

  • গত তিন বছরের গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির আন্দোলন থেকে কতজন শ্রমিক উপকৃত হয়েছেন আর কতোজন শ্রমিক নেতা উপকৃত হয়েছেন? শ্রমিক নেতাদের পেছনে কারা কাজ করছেন?
  • বেতন প্রসঙ্গটি নিয়ে এতো কথা বলা হচ্ছে অথচ প্রতিদিন গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে যে মানবতা ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে যেমন: যৌন নিপীড়ন, যৌন হয়রানি, বাধ্যতামূলক ওভারটাইমসহ নানান ধরনের নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে সেগুলো নিয়ে কেন সারাবছর ধরে শ্রমিক নেতারা সোচ্চার নন? গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির বেশিরভাগ শ্রমিকের যে নিয়োগপত্র নেই, তাদেরকে যে যখন তখন ছাটাই করা হচ্ছে সেটি কেন আলোচনায় আসে না? আবার আগুনে পুড়ে, ভবন ধ্বসে, বিপদের সময় হুড়োহুড়ি করতে গিয়ে পদদলিত হয়ে শ্রমিকরা মারা যায়; এই বিষয়গুলো কেন সামনে আসছে না?
  • শ্রম ও জনশক্তি মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশের ৪৭০০ গার্মেন্টস কারখানার মধ্যে ১৫০০ বন্ধ এবং আরো ১৫০০ মানহীন, যেখানে শ্রমিকরা ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে কাজ করে। কিভাবে ও কাদের স্বার্থে এই ধরনের মানহীন কারখানাগুলো চালু আছে?
  • মালিকপক্ষের সঙ্গে দরকষাকষির পরিবর্তে কাদের স্বার্থে শ্রমিক নেতারা ভাঙ্গচুর ও জ্বালাও পোড়াও আন্দোলন করে থাকে? ২০০৭ সালের শেষভাগের সহিংসতায় প্রায় ২০ কোটি টাকার সম্পদের ক্ষতি হয়েছে যা ন্যূনতম মজুরির ভিত্তিতে প্রায় ২ লাখ ১৫ হাজার গার্মেন্টস কর্মীর একমাসের বেতনের সমান।
  • বেতন বৃদ্ধি সবাই চায়। কিন্তু ‍গার্মেন্টস বন্ধ করে নয়। সাধারণ গামেন্টস শ্রমিকদের কারা জিম্মি করে, কেন রাখতে চায়?
  • আমাদের দেশের বর্তমান চাহিদা হলো বছরে প্রায় ৩০০ কোটি গজ কাপড়, যার প্রায় পুরোটাই বিদেশ থেকে আমদানী করতে হয়। কেন?
  • গার্মেন্টস শিল্পে প্রত্যক্ষভাবে কাজ করছে ২২ লাখ কর্মী আর পরোক্ষভাবে এই শিল্পের উপর নির্ভরশীল প্রায় ২ কোটি মানুষ। এই বিষয়টিকে কেন গুরুত্ব দেয়া হয় না?
  • গার্মেন্টসগুলো সুনির্দিষ্ট নিয়মনীতিতে না চলে কেন, মালিকদের ইচ্ছে অনুযায়ী পরিচালিত হয় কেন?
  • আমেরিকান ক্যাজুয়াল ওয়ার ব্র্যান্ড টেসকো ইংল্যান্ডের বাজার দখলের জন্য মাত্র ৩ পাউন্ডে ভ্যালু জিনস যখন বিক্রি করতে শুরু করলো তখন সেই জিনস প্যান্টগুলো তারা বাংলাদেশের নন-কমপ্লায়েন্স ফ্যাক্টরিগুলোতে তৈরি করিয়ে নিতে শুরু করে। ২০০৭ সালে তারা বাংলাদেশ থেকে ৫৪ মিলিয়ন পাউন্ডের ভ্যালু জিনস তৈরি করিয়েছে। এই যে বায়ররা একদিকে কমপ্লায়েন্সের কথা বলে আবার তারাই নন-কমপ্লায়েন্স ফ্যাক্টরিতে কাজ করায় (প্রায় ২০০০ নন-কমপ্লায়েন্স ফ্যাক্টরি রয়েছে) এ নিয়ে কেন সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলো কথা বলে না?
  • পশ্চিমাদের ও বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের বিরুদ্ধে কথা কে বলবে?
  • জোট সরকারের সময় প্রথমবারের মতো ঢাকাসহ গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি অধ্যুষিত এলাকাগুলো যখন উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল তখন আওয়ামী লীগসহ বিরোধীদলগুলো নিম্নতম মজুরি বাস্তবায়নে সরকারের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল। আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারি বিএনপি এবারকার আন্দোলনকে সরকারের ব্যর্থতা বলবে। আমার প্রশ্ন হলো- গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিগুলো কেন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়?

এই লেখাটি শেষ করবো একটি ছোট পরিসংখ্যান দিয়ে। গত সোমবার বাজারে গিয়ে এক পোয়া কাচ্চি মাছ কিনেছি ৬০ টাকায়। পটলের কেজি ১০ টাকা। কচুর লতি ৩০ টাকা কেজি। এক কেজি রুই মাছ ১৮০ টাকা। লাল শাকের মুঠি ৬ টাকা। ডিমের ডজন ৭০ টাকা। ইলিশের জোড়া (৭০০ গ্রাম ওজনের) ৬০০ টাকা (কেনা হয়নি, জাতীয় মাছ আমি না খাওয়ার পক্ষপাতি!)। কিনতে পারিনি বাইলা মাছ। কেজি ৪০০ টাকা বলে। কচু কিনেছি ৩০ টাকা দরে। একবেলা ভাত, ডাল আর ডিমের তরকারি রাস্তার ধারের চট ঘেরা হোটেলেও ৩০ টাকা। আর আমাদের গার্মেন্টস শ্রমিকদের একদিনের বেতন ৫৫ টাকা থেকে শুরু। এই টাকায় খাবে, ঘর ভাড়া দেবে, সাবান কিনবে, গোসল করবে আমরা কি করে আশা করি। সবচেয়ে বড় কথা ২০ লাখ নারী শ্রমিকের মাসিক চলাকালীন যে স্যানিটেশন প্রয়োজন সেটি কি করে সম্ভব দিনে মাত্র ৫৫ টাকা আয় করে? প্রজনন স্বাস্থ্যের যত্নবিহীন এই নারীরা যে সন্তান জন্ম দেবে, সেই সন্তান এই দেশের আগামী প্রজন্ম মনে রাখুন। অপুষ্টিতে আক্রান্ত দুর্বল মায়ের কাছ থেকে আমরা কি আশা করতে পারি??????

আমরা সবাই মিলে গলা টিপে মারছি আমাদের আগামী প্রজন্মকে। আর রাতের ঢাকার আনন্দ উপভোগ করছি, ফাস্ট ফুড খাচ্ছি, বিলাসী গাড়িতে চড়ছি। ছিঃ আমাদের লজ্জা হওয়া উচিত।

ভালো কথা, আইন প্রণেতা সংসদ সদস্যগণ কি পারেন না আগামী অধিবেশনে গার্মেন্টস শিল্পের এই বিষয়গুলো নিয়ে একটি পুরো অধিবেশন কাজ করে সকল সমস্যার সমাধানে উপযুক্ত আইন প্রণয়ন করতে? তাদের কাজ পুলিশের কাজ নয়, কিংবা তাদের কাজ ফ্যাক্টরির শ্রমিক নেতার কাজ নয় যে তারা গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি এলাকাগুলোতে ঘুরে বেড়াবেন। তাদের কাজ লেখাপড়া করে, বুদ্ধি খরচ করে জনস্বার্থে আইন প্রণয়ন করা যাতে করে আগামী প্রজন্ম সুস্থ হয়ে বড় হতে পারবে।

3 thoughts on “পরিবারতন্ত্র থেকে মুক্ত হতে পারায় ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রীকে, এবং গার্মেন্টস প্রসঙ্গ

  1. jewel bhai,
    apnio dekhi ‘conspiracy’ theory te believe koren.ami RMG sector er overall obostha nie kotha bolbo na,karan ta shobai jane.ar apni je andolan take 2007 e shuru bolchen,ta last 10 years dhorey continue korche.r ei may june mash eley andolan shuru hoy,karan oi je amader shorkar ekta budget ghoshona kore,tai ora o bhabe ei budget er age jodi kichu adai kore neya jai.

    ami onno proshango nie bolbo na,apni leadership nie kotha bolechen shey bishoy e bolbo.ami tin jon garments sromik neta ke chini,ekjan montu ghosh,narayangonj e CPB r leader,okaloti r chaite rajniti tai beshi koren.amar dui ukil bondhu mid nineties e tar junior chilen,takhan majhe majhe dekha hoto,bashai o gechi koekbar,mone hoy ni je sromik rajniti kore gari bari kore felechen.

    2nd one abul bhai,abul hossain er sathe ek shomoy regular dekha hoto,WORKERS PARTY r city committee r secretary,shyamoli te thaken choto ekta bashai,nije tuktak rozgar koren,basically wife er karaney shongshar chole.majhe majhe rate paltan theke ferar shomay dekha hoy ekhono,dekhi bus e chorte line e darie achen.

    3rd one,moshrefa mishu,’90 r gono andolan er shamner katarer ekmatro netry,bari gari onek kichui korte parten,koren ni.garments sromik der nie i achen.amar sathe tar relation onekta choto bhai r boro bon er.recently kom dekha hoy,tobuo khabar pai regular.bachar khanek age ekdin amake bolchilen,jano amar name almost 40 ta mamla koreche,shudhumatro Gazipur er garments malik ra.mishu apa,basically bon r bhai ra tar khoroch chalai.migrane patient.majhe acute pain e severe condition hoe jai.

    eman leader aro achen,jara sromik der nie rajniti kore gari bari banate chan na,tader odhikar er kotha bolte chan.tai tar jele jan,mamlai poren,police r tara r lathir bari khan,tader ke amra example mone kori na.amader example:saidul huq sadu r siddique sarder–adamjee r ei sromik netader mone ache ki?sromik neta bolley amra je tader example i dey!

    apnar blog er jonno dhonyobad.vabchi amio lekha shuru korbo.

  2. ধন্যবাদ তারেক ভাই। গার্মেন্টস নেতানেত্রীদের সম্পর্কে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে লেখার জন্য। পড়ে ভালো লেগেছে। তবে ওই যে বললেন, ইচ্ছে করলে অনেক কিছু করতে পারতো। আপনার চেনা এই তিনজন করেনি। এজন্য তাদেরকে অভিনন্দন। কিন্তু বাকিরা? আপনি কি মনে করেন সবাই এই তিনজনের মতোই। তাহলে গোলমালটা কোথায়?

  3. jewel bhai,
    golmalta dhorte hole er gorai jete hobe.ta holo rastro kathamo.38 bochor e amra two times direct military rule peyechi r 1/11 r ‘civil-military’shorkar ki koreche,ta shakaler i jana.political government gulo o je eki pothe heteche,ta to tader condition dekhley bojha jai.kintu je sector ti bangladesh er export ke tikie rekheche,shey sector er jara mul karigar,shey din par kora sromikder jodi tader right nie kotha bolar minimum shujog na dey amra,jodi boli trade union maney sromik netader corruption r dolbazi-tobe to ei RMG sector r ei obostha chirokal bojai thakbe.labour leader der corrupt kara korche-malik r shorkar r tader protivu group gulo noy ki?

    r malik ra ki na korechen.personal property or bitte r kotha bad dilam– RMG sector theke je leadership toyri hoeche tara FBCCI ke lead korche,nijeder association badeo MCCI er moto association ke lead koreche,olympic association er leader o ekjan garments businessman.garments babshya korbar karane ekhon tader onekey bank,real state,pharmaceuticals soho other business e puji invest koreche.tader ei munafa esheche oi sector er surplus puji r srom theke.but,ei sector takey tara develop korte chan na.nana jujur bhoy dekhan,tar ekti,sromik rajniti,je bhoy amder o tarito kore.je karane amrao tader sathe shur melay.

    ekta information die shesh korchi.notun je betan kathamor kotha garments malik ra propose koreche ta koto janen:ta ager tk.1662.50/- theke around tk.400/- beshi.malik ra naki er beshi dite parbe na,karan:global recession,climate change eio karane business khaarap.eta dileo tader lokshan hobe,tobuo shorkar er kothai tara dite chai.er beshi noy.ei jodi malikder status hoy,tobe sromik ra ki korbe?

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান